fbpx

টেস্ট অধিনায়ক সাকিব এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

২০০৮-০৯ মৌসুমে মোহাম্মদ আশরাফুলের নেতৃত্বে বাজে সময় কাটাচ্ছিলো বাংলাদেশ ক্রিকেট। অধিনায়কত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছিলো এই তারকা ব্যাটসম্যান থেকে। দায়িত্ব দেওয়া হয় তার ডেপুটি মাশরাফি বিন মোর্ত্তজাকে। ম্যাশের ডেপুটি করা হয় ওয়ানডেতে সদ্য বিশ্বসেরার তকমা পাওয়া সাকিব আল হাসানকে।

এই জুটির প্রথম অ্যাসাইনমেন্ট ওয়েস্ট ইন্ডিজে। প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে বল করতে গিয়ে মাঠের বাহিরে মাশরাফি। ডেপুটি সাকিবকে পালন করতে হয়েছিলো অধিনায়কের দায়িত্ব। পরের টেস্টে অধিনায়ক মাশরাফির অনুপুস্থিতিতে টেস্ট অধিনায়কের দায়িত্ব আসে সাকিবের কাঁধে। ক্যারিবিয়ানদের হোয়াইটওয়াশের পাশাপাশি সিরিজ ব্যাটে বল পারফর্ম্যান্স দেখিয়ে সিরিজ সেরা হন সাকিব।

মাশরাফির আর সাদা পোশাকে ফেরা হয়নি। সাকিব পালন করেছেন নিয়মিত অধিনায়কের দায়িত্ব। দলগত বাজে পারফর্ম্যান্সের জন্য ২০১১ তে জিম্বাবুয়েরে বিপক্ষে সিরিজের পর দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় সাকিবকে।

এরপর সাকিবকে আবারো দায়িত্ব দেওয়া হয় ২০১৮তে। সেবার আঙুলের চোটে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দেশের মাটিতে অধিনায়কত্ব করতে পারেননি এই অলরাউন্ডার। অধিনায়ক হিসেবে দ্বিতীয় অভিষেক ঘটে ওয়েস্ট ইন্ডিজে। সেবার ৪৩ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। প্রাপ্তি বলতে ইনিংসে সাকিবের ছয় উইকেট।

এরপর ২০১৯ সালে আইসিসির নিষেধাজ্ঞার কারণে আবারো টেস্ট অধিনায়কত্ব হারান সাকিব। নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে এসে খুব বেশী টেস্ট খেলতে নামেননি সাকিব। এরই মধ্যে ব্যাট হাতে বাজে ফর্মের কারণে দায়িত্ব ছেড়েছেন মুমিনুল হক।  আবারো ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ,  আবারো নতুন ক্যাপ্টেনের সন্ধানে বিসিবি। আবারো সাকিব।

এই নিয়ে তৃতীয়বার টেস্ট কাপ্তানের দায়িত্বে সাকিব। তিনবার শুরু করবেন ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষে।

Advertisement
Share.

Leave A Reply