fbpx

মুশফিকের অবিচল ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশের ‘৩৬৫’

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

শেষ পর্যন্ত অবিচল থাকলেন মুশফিকুর রহিম, খেললেন হার না মানা ১৭৫ রানের এক দুর্দান্ত ইনিংস। যোগ্য সঙ্গ পেলে টেস্ট ক্যারিয়ারের চতুর্থ ডাবল সেঞ্চুরির দেখাটাও হয়ত পেয়েই যেতে পারতেন। কিছুটা আক্ষেপ হয়ত থেকেই যাবে!

মুশফিকের অবিচল ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশের ‘৩৬৫’


ঢাকা টেস্টের দ্বিতীয় দিন একাই লড়ে গেছেন মুশফিক

শেষ পর্যন্ত সব উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ তুলতে পেরেছে ৩৬৫ রান। শেষ উইকেট জুটিতে রান আউট হয়ে ফেরার আগে ইবাদত হোসেন খেলছেন ২০ বল, তবে রানের খাতা খুলতে পারেননি। ১৭৫* রানের ইনিংসটা মুশি খেলেছেন ৪৯.২৯ স্ট্রাইক রেটে, হাঁকিয়েছেন ২১ বাউন্ডারি। দ্বিতীয় সেশনে মাঠে নামার মিনিট দশেকের মধ্যেই গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ। অথচ, আগের দিনে মুশফিক-লিটন দাশের পারফরম্যান্স কতটাই না আশা জাগিয়েছিল একটা বড় ইনিংস খেলার!

মুশফিকের অবিচল ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশের ‘৩৬৫’

হতাশ করেছেন মোসাদ্দেক; ফিরেছেন শূন্য রানে

আগের দিন ১৩৫ রানে অপরাজিত থাকা লিটন ফিরেছেন ১৪১ রানে। ১৬ বাউন্ডারি এবং ১ ছক্কায় সাজানো ইনিংসে স্ট্রাইক রেটটা ছিল ৫৭.৩১, খেলেছেন ২৪৬ বল। কাসুন রাজিথার বলে সেকেন্ড স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফিরতে হয়েছে প্যাভিলিয়নে। আউট হওয়ার আগে মুশির সাথে ২৭২ রানের জুটি গড়েছেন লিটন। অনেক প্রত্যাশা নিয়ে জাতীয় দলে ফেরা মোসাদ্দেকও করেছেন হতাশ। লিটনের পর মোসাদ্দেককে ফিরিয়ে টেস্ট ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো ৫ উইকেট শিকার করেছেন রাজিথা।

প্রথম সেশনে আশার জায়গা বলতে কেবল মাত্র মুশির দেড়শো পেরোনো অপরাজিত ইনিংসটাই উল্লেখযোগ্য। অষ্টম উইকেট জুটিতে তাইজুল ইসলামকে নিয়ে মিস্টার ডিপেন্ডেবল গড়েন ৪৯ রানের জুটি। তাঁকে কিছুটা সঙ্গ দিলেও তাইজুল ৩৭ বলে ১৫ রান করে তাইজুল সাজঘরে ফেরেন। এরপর লোয়ার অর্ডারের বাকি দুই ব্যাটসম্যান মুশিকে আর সঙ্গ দিতে পারেননি। লাঞ্চ বিরতিতে যাওয়ার আগে ৯ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩৬১ রান। এরপর দ্বিতীয় সেশনে মাত্র ৪ রান যোগ করেই গুটিয়ে যায় টাইগাররা।

এই প্রতিবেদন লেখা অব্দি, নিজেদের প্রথন ইনিংসে শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ বিনা উইকেটে ১২ রান। ওশাদা ফার্নান্দো ১০ রানে এবং দিমুথ করুনারত্নে ১ রানে অপরাজিত আছেন।

Advertisement
Share.

Leave A Reply