fbpx

লড়াইটা যেন শুধুই সাকিবের!

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

পরিস্থিতি যতোই প্রতিকূলে থাকুক না কেনো, জাহাজের নাবিক যদি থাকেন নিজ লক্ষ্যে অবিচল তাহলে শেষ অব্দি গন্তব্যে জাহাজটা পৌঁছাবেই সেটা প্রায় নিশ্চিত। ফরচুন বরিশালের বেলায়ও গল্পটা অনেকটা এরকমই! টসে হার, বিপক্ষ দলে মোহাম্মদ রিজওয়ান আর চ্যাডউইক ওয়ালটনের আগমন; সব মিলে কঠিন এক চ্যালেঞ্জের সামনে সাকিব আল হাসানের দল দাঁড়িয়ে!

কিন্তু ঐ যে, শুরুতেই লেখা হয়েছে, যার ওপর সবাইকে এগিয়ে নেবার দায়িত্ব সে যদি নিজ লক্ষ্যে অবিচল থাকে তাহলে গন্তব্যে পৌঁছানোর সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশী। সাকিব আল হাসান ঠিক সেই কাজটাই করেছেন। ব্যাট হাতে বরিশাল অধিনায়কের ৪৫ বলে ৮১ রান; তার ইনিংসে দলের রান ১৭৭।

মেহেদী হাসান মিরাজের সাথে ইনিংসের শুরুতে এনামুল হক বিজয়; ২৬ রানের জুটি! ৯ বলে ৬ করে মিরাজ প্যাভিলিয়নের পথে চলা শুরু করলেও বিজয় ইনিংসটাকে এগিয়ে নিয়েছেন চতুরাঙ্গা ডি সিলভাকে নিয়ে। ১২ বলে ২১ করে সিলভা ফিরলে, কিছুক্ষণ বাদেই ২০ বলে ২০ রান করে সাজঘরে ফেরেন এনামুল হক বিজয়; দলের রান তখন ৩ উইকেটে ৭২!

পরের সময়টা শুধুই সাকিব আল হাসানের। একমাত্র ইব্রাহিম জাদরান (২৭) দিয়েছেন যোগ্য সঙ্গ। তাতেই ফরচুন বরিশালের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ১৭৭ রান। ইফতিখার আহমেদ (৫), মাহমুদউল্লাহ রিয়াদরা (০) সময়ের ডিমান্ড পূরণ করতে পারলে রানটা আরও বড় হতে পারতো!

কুমিল্লার হয়ে তানভীর ইসলাম নিয়েছেন ৪ উইকেট। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন খুশদিল শাহ আর নাঈম হাসান। দলের যিনি ট্রামকার্ড, সেই মু্স্তাফিজুর রহমানের সার্ভিস মাত্র ১ ওভার পেয়েছে ভিক্টোরিয়ানস; ইনজুরিতে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন কাটার মাস্টার! এখন প্রশ্ন, ব্যাট হাতে নামার প্রয়োজন হলে নামতে পারবেন তো?

Advertisement
Share.

Leave A Reply